বিশ্বে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে কৌশলগত প্রতিযোগিতা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে: ফাইভ-জি বা পঞ্চম প্রজন্মের নেটওয়ার্ক আমাদের জীবনে কী কী পরিবর্তন আনতে পারে।
১) নেটওয়ার্কদ্রুততর হবে;
২) ভিডিও সংলাপ, লাইভ স্ট্রিমিং, অনলাইন কেনাকাটা ও অনলাইন গেমস খেলা সহজতর হবে।
৩) ফাইভ-জি (৫জি) প্রযুক্তি চালকবিহীন গাড়ির ব্যবহার সহজতর করবে;
৪) অনলাইন চিকিত্সা থেকে আরও বেশি মানুষ উপকৃত হবে; এবং
৫) উৎপাদন শিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়বে।
এদিকে আইটি কোম্পানির অভিমত হল, ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ৫জি প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বিশ্বে ১২.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনৈতিক আউটপুট হবে। ২০২০ থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ৫জি'র অবদান থাকবে প্রায় ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২) ভিডিও সংলাপ, লাইভ স্ট্রিমিং, অনলাইন কেনাকাটা ও অনলাইন গেমস খেলা সহজতর হবে।
৩) ফাইভ-জি (৫জি) প্রযুক্তি চালকবিহীন গাড়ির ব্যবহার সহজতর করবে;
৪) অনলাইন চিকিত্সা থেকে আরও বেশি মানুষ উপকৃত হবে; এবং
৫) উৎপাদন শিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়বে।
এদিকে আইটি কোম্পানির অভিমত হল, ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ৫জি প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বিশ্বে ১২.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনৈতিক আউটপুট হবে। ২০২০ থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ৫জি'র অবদান থাকবে প্রায় ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
মন্তব্যসমূহ