সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

আমেরিকার দিকে অভিবাসীদের স্রোত: বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী ক্যারাভ্যান সম্পর্কে কী জানা যাচ্ছে

এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হাজার হাজার অভিবাসী মধ্য আমেরিকান দেশগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

তারা বলছেন, নির্যাতন, দারিদ্র আর সহিংসতা থেকে বাঁচতে তারা নিজেদের দেশ গুয়াতেমালা, হন্ডুরাস বা এল সালভাদোর থেকে পালিয়ে এসেছেন।

পুরো যাত্রাপথে তারা পানিশূন্যতা, অপরাধী চক্রের মতো বিপদের ঝুঁকি রয়েছে। কিন্তু অনেক অভিবাসী বলছেন, যখন তারা একত্রে অনেক মানুষ মিলে ভ্রমণ করেন, তখন তারা অনেক নিরাপদ বোধ করে।

কিভাবে এই কাফেলার শুরু হলো?

ছবির কপিরাইটAFPImage captionগুয়াতেমালা মেক্সিকো সীমান্তে অভিবাসী স্রোতের মুখোমুখি পুলিশ

গত ১২ অক্টোবর, অপরাধ প্রবণ হন্ডুরাসের শহর সান পেড্রো সুলার ১৬০জন মানুষের একটি দল সেখানকার বাস টার্মিনালে সমবেত হন এবং বিপদজনক এই যাত্রার প্রস্তুতি শুরু করেন।

নিজের দেশের বেকারত্ব আর সহিংসতা থেকে পালিয়ে বাঁচার জন্য একমাসের বেশি সময় ধরে তারা এর জন্য পরিকল্পনা করেছেন।

বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:

এর আগের বেশিরভাগ অভিবাসী কাফেলাগুলোয় কয়েকশো মানুষ ছিল। কিন্তু সাবেক একজন রাজনীতিবিদ এবারের পরিকল্পনা সম্পর্কে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেয়ার পর দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়ে এবং মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকে।

১৩ অক্টোবর যখন ওই ছোট গ্রুপটির যাত্রা শুরু হওয়ার কথা, তখন সেখানে অভিবাসন প্রত্যাশী ১ হাজারের বেশি মানুষ জড়ো হয়েছেন।

এরপর তারা প্রতিবেশী গুয়াতেমালা অতিক্রম করে মেক্সিকোয় পৌঁছান, যে যাত্রাপথে তাদের সঙ্গে যোগ দেয় আরো হাজার হাজার মানুষ।

কেন তারা এভাবে একত্রে কাফেলার মতো যাত্রা করছেন?

বেশিরভাগ অভিবাসী বলছেন, তারা যুক্তরাষ্ট্র বা মেক্সিকোয় নতুন জীবন এবং উন্নত সুযোগের আশা করছেন।

অন্যরা বলছেন, নিজ দেশের সহিংসতা থেকে বাঁচার জন্য তারা পালিয়ে এসেছেন এবং নতুন দেশে শরণার্থী হিসাবে আশ্রয় চাইবেন।

Image captionমধ্য আমেরিকার দেশগুলো থেকে উত্তরে অভিবাসীদের যাত্রা পথ

যেমন হন্ডুরাসে অপরাধী চক্রের সহিংসতা, মাদক যুদ্ধ এবং দুর্নীতি বড় ধরণের সমস্যা। পুরো অঞ্চলটিতে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

''আমাদের স্বপ্ন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া, কারণ আমরা আমাদের সন্তানদের একটি উন্নত ভবিষ্যৎ দিতে চাই। এখানে (হন্ডুরাসে) আমরা কোন কাজ পাইনা'' স্থানীয় একটি সংবাদপত্র এল হেরাল্ডোকে এভাবেই বলছিলেন দুই সন্তানের একজন মা।

যদিও মধ্য আমেরিকান দেশগুলো থেকে অনেক দিন ধরেই অনেক মানুষ যুক্তরাষ্ট্রে যাবার চেষ্টা করেছে, কিন্তু এভাবে সংগঠিত অভিবাসী স্রোতের ব্যাপারটা একেবারেই নতুন।

অনেক সময় এই অভিবাসীদের মানব পাচারকারী এবং মাদক ব্যবসায়ীরা অপহরণ করে নিজেদের জন্য কাজ করতে বাধ্য করে। তবে এ ধরণের বিশাল গ্রুপকে লক্ষ্যবস্তু করা কঠিন। ফলে তারা অধিক নিরাপত্তা বোধ করেন।

এই স্রোত আসলে কতো বড়?

এটা আসলে সঠিকভাবে বলা কঠিন। তবে যতই উত্তরের দিকে এগোচ্ছে, ততই এর আকার বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionমেক্সিকোর একটি নদী থেকে অভিবাসী একটি দলের সঙ্গে থাকা একটি শিশুকে উদ্ধার করা হচ্ছে

জাতিসংঘের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ২২ অক্টোবরের পর থেকে এই কাফেলায় অন্তত সাত হাজার মানুষ যোগ দিয়েছে।

তবে গ্রুপটি কয়েকটি ভাগে ভাগ হয়ে গেছে, ফলে অভিবাসীদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ করা কঠিন।

কিছু অভিবাসী এর মধ্যেই মেক্সিকোর টাপাচুলা শহরে পৌঁছে গেছে, তবে বেশিরভাগই এখনো গুয়াতেমালা-মেক্সিকো সীমান্তে আটকে রয়েছেন।

নতুন করে আরো ১ হাজার হন্ডুরাসের অভিবাসীর যাত্রা শুরুর কথা জানা গেছে। অন্যদিকে ৩ হাজারের বেশি অভিবাসী আবার হন্ডুরাসে ফিরে গেছে।

একজন অভিবাসী হিসাবে জীবনযাত্রা আসলে কেমন?

ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionউত্তরের এই যাত্রাপথে সড়কের পাশে বা অস্থায়ী ঘরে রাত কাটাচ্ছেন কাফেলার সদস্যরা

এই মানব স্রোতে যারা অংশ নিয়েছেন, তাদের অনেকগুলো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছে।

উষ্ণ আবহাওয়া মানে তাদের সূর্যের তাপে পোড়া আর পানিশূন্যতার ঝুঁকিতে পড়তে হয়েছে। অনেক অভিবাসী ছাড়া আর কাগজের টুকরো দিয়ে নিজেদের রক্ষার চেষ্টা করেছেন।

টানা ছয়দিন ধরে হাটার পরে অনেকের অচেতন হয়ে পড়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে।

অভিবাসীরা সড়কের পাশে বা অস্থায়ী ঘরে ঘুমাচ্ছেন যেখানে পরিষ্কার পানি বা পয়ঃনিষ্কাষনেরও অভাব রয়েছে।

খাবারেরও যোগান স্বল্প। অতিক্রম করার সময় স্থানীয় লোকজন এই কনভয়কে কিছু কিছু খাবার দিচ্ছেন বলে জানা যায়।

গুয়াতেমালা এবং মেক্সিকোর যে সীমান্তে কর্মকর্তারা অভিবাসীদের কাগজপত্র পরীক্ষা করেন, সেখানে দীর্ঘ সময় তাদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে। পুলিশের সঙ্গে অভিবাসীদের সহিংসতার ঘটনাও ঘটেছে।

কোন কোন অভিবাসী পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়েছে আর পুলিশ টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করেছে, যাতে অনেকে আহত হয়েছেন।

তারা যদি যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছান, তাহলে কি ঘটবে?

ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionকোথাও কোথাও পুলিশের সঙ্গে অভিবাসীদের সহিংসতার ঘটনাও ঘটেছে

কোন যদি নিজ দেশের সহিংসতা থেকে বাঁচার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে এসে আশ্রয় প্রার্থনা করেন, তার আশ্রয়ের আবেদন শোনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল জেফ সেশন্স গত জুন মাসে বলেছেন, ভীতির কারণে শরণার্থী হিসাবে আশ্রয়ের আইনের অতীতে অনেক অপব্যবহার হয়েছে। আর তাই নিজ দেশে সহিংসতা আর অপরাধ চক্রের বিষয় আর আশ্রয়ের জন্য কোন যোগ্যতা হিসাবে বিবেচিত হবে না।

কিন্তু এই নীতি পরিবর্তনের বিষয়টি নিয়ে এখন একটি মামলা চলছে, যেখানে একটি সংস্থা অভিযোগ করেছে যে অভিবাসন কর্মকর্তারা অবৈধভাবে শরণার্থী প্রক্রিয়ার বিষয়গুলোয় সময়ক্ষেপণ করছেন।

কেন এই কাফেলা নিয়ে এত বেশি আলোচনা হচ্ছে?

এর আগের ছোটখাটো কাফেলাগুলোর তুলনায় এই অভিবাসী স্রোত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।

নিজ দেশ ছেড়ে অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে 'অবৈধভাবে' আসতে দেয়ার অভিযোগ তুলে সোমবার তিনি মধ্য আমেরিকান কয়েকটি দেশের সমালোচনা করেছেন।

Image captionঅভিবাসীদের এই স্রোতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

মি. ট্রাম্প হুমকি দিয়েছেন, এসব দেশের জন্য বিদেশী সহায়তা অর্থ কাটছাঁট করা হবে। তবে তিনি পরিষ্কারভাবে বলেননি যে, কত টাকা কাটা হবে অথবা তিনি কিভাবে সেই ব্যবস্থা নেবেন।

প্রেসিডেন্ট পদের প্রচারণার সময় অবৈধ অভিবাসন বন্ধ করা ছিল মি. ট্রাম্পের অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি।

৬ নভেম্বর মধ্যবর্তী নির্বাচনের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে তার রিপাবলিকান পার্টি, যারা প্রতিনিধি পরিষদে ডেমোক্রেটদের কাছে হারের মুখোমুখি হতে পারে।

তবে কোন প্রমাণ তুলে না ধরণেও ডোনাল্ড ট্রাম্প অব্যাহতভাবে অভিযোগ করে যাচ্ছেন যে, এই কাফেলার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে।

গত সোমবার তিনি এই সীমান্ত সংকটের জন্য ডেমোক্রেটদের দায়ী করার জন্য নাগরিকদের আহবান জানিয়েছেন।

তিনি টুইট করেছেন যে, এই কাফেলায় অপরাধী আর অজানা মধ্যপ্রাচ্যের লোকজন আছে। কিন্তু যখন সাংবাদিকরা তার কাছে জানতে চান যে, এর মানে তিনি কি বোঝাতে চান, তখন তিনি তার দাবির পক্ষে কোন প্রমাণ দেননি। বরং সাংবাদিকদেরই সেটি তদন্ত করে দেখতে বলেন।

উৎস : বিবিসি

মন্তব্যসমূহ

বাংলা সাহিত্য : বহুল-পঠিত লেখাগুলো পড়ুন

পশ্চিবঙ্গে কবিতা উৎসব ২০২৩, উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু

পশ্চিবঙ্গের বৃহত্তম কবিতা উৎসব ২০২৩ উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু ফারুক আহমেদ বুধবার রবীন্দ্র সদন একতারা মঞ্চে, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অন্তর্গত কবিতা আকাদেমির আয়োজনে ৭ম কবিতা উৎসব ২০২৩-এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান দাগ কেটেছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবের শুভ উদ্বোধন করলেন উচ্চশিক্ষা এবং বিদ্যালয় শিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির সভাপতি শ্রী ব্রাত্য বসু, উপস্থিত ছিলেন সভামুখ্য সুবোধ সরকার, মাননীয় সভাপতি, পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমি, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, আলাপন বন্দ্যেপাধ্যায়, ব্রততী বন্দ্যেপাধ্যায়, প্রণতি ঠাকুর, কৌশিক বসাক প্রমুখ। রবীন্দ্রসদন, শিশির মঞ্চ, বাংলা আকাদেমি সভাগৃহ, জীবনানন্দ সভাঘর, অবনীন্দ্র সভাঘর, নন্দন-৩, চারুকলা পর্ষদ সংলগ্ন প্রাঙ্গণ ও একতারা মুক্তমঞ্চে উৎসব শুরু হয়েছে। ৩ মে থেকে চলবে ৬ মে ২০২৩ পর্যন্ত। ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবে দ্বিতীয় দিনেই শিশির মঞ্চে কবিতা পাঠ করলেন কবি ও উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদ সহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট কবি।

আসাদ চৌধুরী এখন থেকে চিরজীবিত : মুহম্মদ নূরুল হুদা

বাংলা ও বাঙালির প্রিয় কবি আসাদ চৌধুরী এখন থেকে চিরজীবিত বাংলা ও বাঙালির প্রিয় কবি আসাদ চৌধুরী মুহম্মদ নূরুল হুদা, মহাপরিচালক, বাংলা একাডেমি বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত কবি, বাংলা একাডেমির ফেলো ও সাবেক পরিচালক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদ চৌধুরী আজ ০৫ই অক্টোবর ২০২৩ কানাডার একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেউন)। এখন থেকে তিনি চিরজীবিত। তিনি অনন্তলোকে চিরশান্তিতে থাকুন। আসাদ চৌধুরী আধুনিক বাংলা কবিতায় এক অনিবার্য নাম, বাংলাদেশের ষাটের দশকের কবিতা আন্দোলনের কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব। তাঁর কবিতায় বাংলার প্রকৃতি ও বাংলাদেশের জনজীবন যেমন অনুপম ব্যঞ্জনায় ভাস্বর হয়েছে তেমনি এদেশের সুদীর্ঘ সংগ্রামী ঐতিহ্য অসাধারণ স্বাতন্ত্র্যে ভাষারূপ পেয়েছে। কবিতার পাশাপাশি প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য, অনুবাদ, জীবনী, ভ্রমণকাহিনিসহ বিচিত্র সাহিত্যক্ষেত্রে ছিল তাঁর সফল ও স্বচ্ছন্দ বিচরণ। সমকালীন বাংলা সাহিত্যে তিনি একজন বহুমাত্রিক স্রষ্টা। বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত তাঁর 'কোন অলকার ফুল', 'বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ' কিংবা 'সংগ্রামী নায়ক বঙ্গবন্ধু'-এর মতো বইগুলো এদেশের কয়েক প্রজন্মের

বেস সাহিত্য উৎসব ২০২৪

বেস সাহিত্য উৎসব ২০২৪ BASE Literary Festival 2024 বাঙালি মুসলিমদের পিছিয়ে পড়ার বহু কারণ বিভিন্ন সময়ে চিহ্নিত করা হয়, তার মধ্যে অনেক কিছু নিয়েই বিতর্ক থাকতে পারে কিন্তু একটি কারণ সম্পর্কে সকলেই সহমত পোষণ করেন, মুসলিম মধ্যবিত্ত বুদ্ধিজীবি শ্রেণীর অভাব। সেই অভাব যে পূরণ হয়েছে, সেই প্রমাণ হাজির করতেই বেঙ্গলি অ্যাকাডেমিয়া ফর সোশ্যাল এম্পাওয়ারমেণ্ট বা সংক্ষেপে বেস সম্প্রতি একদিনের সাহিত্যসভার আয়োজন করেছে রবীন্দ্রতীর্থে (নিউটাউন) গত ১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪। ঐ সভায় ষাটের অধিক মুসলিমসহ অন্যান্য প্রান্তিক সমাজের সাহিত্যিক, অনুবাদক, আলোচক, অধ্যাপক ও শিক্ষকদের উপস্থিতি শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি জগতে মুসলিম সমাজে নিজস্ব পরিসর সৃষ্টি করে নেওয়ার প্রমাণ উপস্থাপিত করে, যা উল্লেখিত সাহিত্য সভার নিঃসন্দেহে এক উল্লেখযোগ্য দিক। ঐ সাহিত্য সভার দ্বিতীয় উল্লেখযোগ্য দিক ছিল সভার মূখ্য আলোচ্য বিষয় "প্রান্তিক সাহিত্যচর্চার পরিসর"। তৃতীয় কিন্তু গুরুত্বের দিক থেকে কোন অংশেই কম নয় যে বিষয়টি তা হল প্রান্তিক সাহিত্যের দুই ধারা দলিত সাহিত্যিক এবং মুসলিম প্রান্তিক সাহিত্যিকদের মধ্যে ভাবের আদান প্রদানের এ

লেখা পাঠাতে চান? লেখা পাঠানোর নিয়ম জানতে ক্লিক করুন নিচের 'লেখা পাঠান' ট্যাবে

-----------------------------------------------------------------------
-----------------------------------------------------------------------

🙏 সবিনয় আবেদন 🙏

সুধী পাঠক ও লেখকবন্ধু,

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন যেহেতু কোন বিজ্ঞাপন গ্রহণ করে না, সেহেতু ম্যাগাজিন পরিচালনার সমস্ত খরচ ম্যাগাজিন কতৃপক্ষকেই বহন করতে হয়। বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে এই ভার বহন করা দুরহ হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের পত্রিকার গ্রহক হওয়ার অনুরোধ করছি। 

গ্রাহক মুল্য বছরে ১০০ (এক শত) টাকা মাত্র।

নিচের ব্যাংক একাউন্টে গ্রাহক চাঁদা প্রদান করে Transaction ID ইমেল করে পাঠালেই আপনি গ্রাহক হয়ে যাবেন।

আপনারা চাইলে আমাদের আর্থিকভাবে সহায়তাও করতে পারেন।

👩 যে কোন পরিমাণ ( সর্বনিম্ন 10 টাকা / দশ টাকা ) সহায়তা সম্মানের সঙ্গে গ্রহণ করা হবে।
অর্থ পাঠানোর একাউন্টসের বিবরণ :
1) Account Holder's Name : K. N. Mondal
2) Bank Name : Bank Of Baroda
3) Account No. 2759-0100-0151-24
4) IFS CODE : BARB0BRAPUR (Fifth Character is ZERO)
অর্থ পাঠালে অবশ্যই ইমেল করে ট্রাঞ্জাকশন আইডি (Transaction ID) পাঠাতে ভুলবেন না।
আপনার পাঠানো অর্থের অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার করা হবে।
আমাদের EMAIL ID : nehacomputeraids@gmail.com