সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইরানের স্বাস্থ্য-চিকিৎসা, সড়ক ও রেলসহ বিভিন্ন খাতে বড় বড় সাফল্য এসেছে।

অবরোধের কারণে ইরানের জনগণ কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে, কিন্তু ব্যাপক চাপ এবং কঠোরতা সত্ত্বেও ইরানি জনগণকে কখনোই পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পেট্রোল-ডিজেল এমনকি খাদ্য সংকটে পড়তে হয়নি বরং এই সময়ের মধ্যে দেশে স্বাস্থ্য-চিকিৎসা, সড়ক ও রেলসহ বিভিন্ন খাতে বড় বড় সাফল্য এসেছে। তিনি বলেন, পাশ্চাত্যের সবচেয়ে ধনী দেশগুলো করোনাভাইরাস মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে। কিন্তু ইরান নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থেকেও করোনা মোকাবেলায় সঠিক কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এগোতে পেরেছে। ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রতি মাসে ইরানের ৩৫টি গ্রাম জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে। যারা তুলনামমূলক কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে তাদের সংখ্যা দেশের জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ। আর এই ৩০ শতাংশ মানুষকে কোন ধরণের বিদ্যুৎ বিল দিতে হয় না। বিদ্যুতের পর এখন গ্যাস ও পানির ক্ষেত্রেও সরকার একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে বলে তিনি জানান। ইরানের সরকার বিদ্যুৎ অপচয় রোধে কম বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষ পুরষ্কারের ব্যবস্থা রেখেছে। সরকারের বেধে দেওয়া পরিমাণের চেয়ে বেশি ব্যবহার না করলে ওই গ্রাহককে কোনো বিলই পরিশোধ করতে হয় না।#  

বিশ্বের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসবাদী দেশ

ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র যে আমেরিকা, তা বুঝতে অসুবিধা হয় না। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর তা লাগামহীন হয়ে পড়েছে। মূলত গায়ের জোরে পেরে ওঠেনা বলে কেউ কিছু বলে না। ব্যতিক্রম শুধু মধ্যপ্রাচ্যের গুটিকতক (ইরান, তুরস্ক ইত্যাদি) দেশ। চিনের উইঘুরদের নিয়ে আমেরিকার মায়া কান্নার শেষ নেই। অথচ প্যালেস্টাইনিদের বেলায় চোখ বন্ধ করে থাকে এবং ইসরাইলকে নির্লজ্জের মত অস্ত্র যোগান দিয়ে যায় এবং এখনও দিচ্ছে, যা সেখানকার নিরীহ নারী-শিশুদের নির্বিচারে হত্যার কাজে ব্যবহার করে ইসরাইল। উদ্দেশ্য একটাই, ফিলিস্তিনিদের ভূমি জোর করে দখল করা ও অধিকৃত অঞ্চলে জবরদখল কায়েম রাখা। এরাই আবার মানবাধিকারের কথা বলে, জাতির আত্মনিয়ন্ত্রের কথা বলে। এরাই গণতন্ত্রের কথা বলে চিনের বিরোধিতা করে এবং নির্লজ্জের মত মধ্যপ্রাচ্যের রাজতান্ত্রিক স্বৈরশাসকদের পৃষ্ঠপোষকতা করে। নির্লজ্জ দ্বিচারিতা এর চাইতে বেশি কী হতে পারে?

লেখা পাঠাতে চান? লেখা পাঠানোর নিয়ম জানতে ক্লিক করুন নিচের 'লেখা পাঠান' ট্যাবে

==========🔰 প্রধান সম্পাদকের কথা 🔰==========


আলী হোসেন
===================
প্রধান সম্পাদক,
বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন,
সমাজ বদলাবে - এটাই চিরন্তন। মানব সভ্যতার সূচনা থেকেই শুরু হয়েছে এই বদলে যাওয়ার যাত্রা। সেই যাত্রা মানুষ থামায় নি, থামবেও না। কিন্তু বদলে যাওয়ার গতি এতটাই বেগবান হয়েছে যে, একে আর ‘ধীর গতি’ বা বাতাসের ‘মৃদুমন্দ’ গতির সাথে তুলনা করা যাচ্ছে না। বিগত তিন দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে মানব সভ্যতা যে বেগে বিকশিত হচ্ছে তার তুলনা ইতিহাসে নেই। আর একারণেই এই বদলে যাওয়াকে আমরা কোন মতেই উপেক্ষা করতে পারব না।

সাহিত্য চর্চার মাধ্যম এই ‘বদল-ঝড়ের’ মুখে পড়েছে। মুদ্রণ-নির্ভর সাহিত্য চর্চার যে ধারা, তার বিকল্প মাধ্যম মুদ্রণ-সাহিত্যের ঘাড়ে বিষ-নিঃশ্বাস ফেলছে। এই বিকল্পকে (বদলকে) মেনে নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আর এই বদলে যাওয়া মাধ্যমটাই হল ‘অন-লাইন’ মাধ্যম। বদলাতে যখন হবেই, তখন আসুন-না, একটু আগে-ভাগেই বদলাই।
 
তাছাড়া, অন-লাইন মাধ্যমের কিছু সুবিধাও আছে। ১) প্রতেক পাঠক লেখা পড়ার পর নিজস্ব মতামত জানানোর স্বাধীনতা পায়, মুদ্রণ-সাহিত্যে যা সবসময় পাওয়া যায় না। এতে পাঠক-লেখক কাছাকাছি আসতে পারেন দ্রুত এবং সহজেই। ২) পাঠকের ভৌগোলিক সীমানা সীমাহীন হয়ে যায়। ৩) পাঠক একই খরচে অনেক ম্যাগাজিন পাঠ করার সুযোগ পান। ৪) একই খরচেই তিনি জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনও মেটাতে পারেন।
 
‘বাংলা সাহিত্য’ এই অন্যান্য প্রয়োজন মেটানোর কথাটাও মাথায় রেখেছে। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি আম-বঙালির প্রয়োজনীয় সূলুক-সন্ধান দেওয়ার ব্রত নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে বাংলার সাহিত্যাকাশে। মুনাফা নয়, সাহিত্য চর্চার মুক্তাঙ্গন তৈরী করার লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা সাহিত্য’। আপনরা সাথে থাকবেন - এই আশা নিয়েই শুরু করছি আমাদের দ্বিতীয় ভাবনা...>>>
বাংলা সাহিত্য :  অনলাইন  ম্যাগাজিন, গ্রাহক হওয়ার নিয়ম
বাংলা সাহিত্য : গ্রাহক হওয়ার নিয়ম

🙏সবিনয় আবেদন

সুধী পাঠক ও লেখকবন্ধু,

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন যেহেতু কোন বিজ্ঞাপন গ্রহণ করে না, সেহেতু ম্যাগাজিন পরিচালনার সমস্ত খরচ ম্যাগাজিন কতৃপক্ষকেই বহন করতে হয়। বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে এই ভার বহন করা দুরহ হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের পত্রিকার গ্রহক হওয়ার অনুরোধ করছি। 

গ্রাহক মুল্য বছরে ১০০ (এক শত) টাকা মাত্র।

নিচের ব্যাংক একাউন্টে গ্রাহক চাঁদা প্রদান করে Transaction ID ইমেল করে পাঠালেই আপনি গ্রাহক হয়ে যাবেন।

আপনারা চাইলে আমাদের আর্থিকভাবে সহায়তাও করতে পারেন।

👩 গ্রাহক চাঁদা (১০০ টাকা), অথবা সহায়তা (সর্বনিম্ন 10 টাকা) পাঠাতে নিচের QR CODE SCAN করুন।

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিনের গ্রাহক চাঁদা পাঠানোর QR CODE
গ্রাহক চাঁদা অথবা সহায়তা পাঠানোর QR CODE
এছাড়া
NET BANKING করেও গ্রাহক চাঁদা পাঠাতে পারেন।
অর্থ পাঠানোর একাউন্টসের বিবরণ :
1) Account Holder's Name : K. N. Mondal
2) Bank Name : Bank Of Baroda
3) Account No. 2759-0100-0151-24
4) IFS CODE : BARB0BRAPUR (Fifth Character is ZERO)
অর্থ পাঠালে অবশ্যই ইমেল করে ট্রাঞ্জাকশন আইডি (Transaction ID) পাঠাতে ভুলবেন না।
আপনার পাঠানো অর্থের অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার করা হবে।
আমাদের EMAIL ID : editorbsali@gmail.com