সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

চিনের হাইটেক বৃদ্ধাশ্রম। চলুন দেখে আসি।

২০১৭ সালে চীনের আইহুই প্রদেশের হ্যফেই শহরে একটি ইন্টেলিজেন্ট বৃদ্ধাশ্রম খোলা হয়।

বৃদ্ধাশ্রমটির অবস্থান আনহুই প্রদেশের হ্যফেই শহরের ইয়াওহাই এলাকায়। বৃদ্ধাশ্রমটির নাম চিংআনইয়াংছিনইউয়ান। বৃদ্ধাশ্রমটি ২০১১ সালের অক্টোবরে চালু হওয়া চীনের প্রথম ইন্টেলিজেন্ট বৃদ্ধাশ্রম। এখানে ক্লাউড কম্পিউটিং ও বিগ ডেটার প্রযুক্তি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বৃদ্ধাশ্রমের প্রধান ছাই মেই এ সম্পর্কে বলেন, 'আমাদের বৃদ্ধাশ্রমের বৈশিষ্ট্য হল ওয়েবসাইট প্লাস ও ইন্টেলিজেন্ট অবসর। আমরা ইন্টারনেট, ক্লাউড কম্পিউটিং ও বিগ ডেটাসহ তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন উপাদান দিয়ে এখানে বৃদ্ধবৃদ্ধাদের সেবা দিয়ে থাকি। আমরা সংস্থার সেবা ও পরিচালন-ব্যবস্থাকে আরও ইন্টেলিজেন্ট করার চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছি।'

২০১৭ সালে চীনের চারটি বৃহত্তম ইন্টেলিজেন্ট প্ল্যাটফর্মের একটি—আইফ্লাইটেক (IFLYTEK ) লিমিটেটের সমর্থনে চিংআনইয়াংছিনইউয়ান বৃদ্আশ্রম '১+৩+৫+এন' ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়। এ-ব্যবস্থায় ১ মাসে একটি বৃদ্ধিাশ্রম; ৩ মানে নির্মাণ, সেবা ও সরঞ্জাম পরিচালনার ব্যবস্থা; ৫ মানে প্রবীণদের জীবন, স্বাস্থ্য, খাবার, বিনোদন এবং সংস্কৃতি ও কাউন্সেলিং—এই পাঁচটি সেবা; এবং 'এন' পারিবারিক সেবা, কমিউনিটি পেনশন ও সরকারি তত্ত্বাবধানসহ বিভিন্ন সেবা।

কয়েকটি বৃদ্ধাশ্রম পরিদর্শন করার পর গত মার্চে ছু চি লান চিংআনইয়াংছিনইয়ান বৃদ্ধাশ্রমে আসেন। এখানে বসবাস শুরু করার আগে ডাক্তার, পুনর্বাসন বিশেষজ্ঞ, পুষ্টিবিদ, নার্স ও সমাজকর্মীরা তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছে এবং তাঁর ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের একটি ইলেক্ট্রনিক ফাইল গড়ে তুলেছে। এই ফাইল অনুসারে বৃদ্ধাশ্রমে তাঁকে বৈশিষ্ট্যময় সেবা দেওয়া হয়। প্রতিদিন তাঁর রক্তচাপ, রক্তে শর্করার উপস্থিতি মাপা হয় এবং ইসিজি করা হয়। ঘুমানোর সময় তাকে স্মার্ট ব্রেসলেট পড়তে দেওয়া হয়, যাতে ঘুমের মধ্যেও তাঁর স্বাস্থ্য সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্মীরা অবহিত থাকতে পারেন। ডায়াবিটিস ডায়নামিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে খাদ্য, শরীরচর্চা ও ঔষধ খাওয়ার ব্যবস্থা আছে তার জন্য। কোনো সমস্যা দেখা দিলেই সংশ্লিষ্ট চিকিত্সকের বোবাইল ফোনের অ্যাপ সতর্কতাসংকেত দেয়। ছু চি লান তাই অনেকটা নিশ্চিত। বৃদ্ধাশ্রমটির প্রধানের সহকারী চাং রু বলেন, 'আমরা প্রত্যেক বৃদ্ধবৃদ্ধার প্রয়োজন পূরণ করার চেষ্টা করি। আমরা বর্তমান ব্যবস্থা ক্রমাগত উন্নতা করে চলেছি। আমরা প্রবীণদের সম্পর্কে আরও ডেটা সংগ্রহ করে তাদের জন্য সঠিক ও আরও যুক্তিপূর্ণ সেবা-পরিকল্পনা প্রণয়ন করব।'

চীন সরকারের উদ্যোগে 'ওয়েবসাইট প্লাস' পরিকল্পনায় 'বুদ্ধিমান ও স্বাস্থ্যকর পেনশন শিল্প উন্নয়ন' অন্তর্ভুক্ত। হ্যফেই শহরের স্থানীয় সরকার সিভিল প্রশাসন, জননিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদ বিভাগ যৌথভাবে বুদ্ধিমান অবসরের বিগ ডেটা কেন্দ্র ও সেবার তথ্য প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলেছে। মেডিকেল পরীক্ষা, চিকিৎসা সেবা, নার্সিং, পুনর্বাসন, উদ্ধার, মানসিক পরামর্শ ও বিনোদনের ক্ষেত্রে 'ওয়েবসাইট প্লাসের' সেবা সরবরাহ করা হয়। হ্যফেই শহরের প্রবীণবিষয়ক অফিসের উপ-পরিচালক ওয়াং সি ইয়ৌ বলেন, 'আমাদের হ্যফেই শহরের সরকার গত বছরের শেষ দিকে 'বুদ্ধিমান অবসর কার্যকর প্রস্তাব'-এর খসড়া প্রকাশ করেছে। ২০২০ সাল পর্যন্ত ১০টি বুদ্ধিমান অবসর দৃষ্টান্ত সড়ক, ১০০টি বুদ্ধিমান অবসর দৃষ্টান্ত এলাকা, ১০ হাজার বুদ্ধিমান অবসর পরিবার, ১০টি বুদ্ধিমান অবসর সেবা সংস্থা ও ৫টি বুদ্ধিমান অবসর শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হবে।'

মাত্র ১০ দিন আগে ছু চি লান তাঁর ৯০ বছরেরও বেশি বয়সী স্বামীকে নিয়ে বৃদ্ধাশ্রমে এসেছেন। বৃদ্ধিাশ্রমে চিকিত্সাসেবা ছাড়াও চিত্তবিনোদনের বিভিন্ন ব্যবস্থা আছে; আছে খেলাধুলার ব্যবস্থা ও বিউটি পার্লার। এ ছাড়াও একানে আছে স্মার্ট সোফা, ম্যাসেজ চেয়ার ও মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করকে সক্ষম রোবট। এসবকিছু বৃদ্ধাশ্রমের প্রবীণদের জীবনকে করেছে নিরাপদ ও সহজ।

সূত্র : CRI

মন্তব্যসমূহ

লেখা পাঠাতে চান? লেখা পাঠানোর নিয়ম জানতে ক্লিক করুন নিচের 'লেখা পাঠান' ট্যাবে

==========🔰 প্রধান সম্পাদকের কথা 🔰==========


আলী হোসেন
===================
প্রধান সম্পাদক,
বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন,
সমাজ বদলাবে - এটাই চিরন্তন। মানব সভ্যতার সূচনা থেকেই শুরু হয়েছে এই বদলে যাওয়ার যাত্রা। সেই যাত্রা মানুষ থামায় নি, থামবেও না। কিন্তু বদলে যাওয়ার গতি এতটাই বেগবান হয়েছে যে, একে আর ‘ধীর গতি’ বা বাতাসের ‘মৃদুমন্দ’ গতির সাথে তুলনা করা যাচ্ছে না। বিগত তিন দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে মানব সভ্যতা যে বেগে বিকশিত হচ্ছে তার তুলনা ইতিহাসে নেই। আর একারণেই এই বদলে যাওয়াকে আমরা কোন মতেই উপেক্ষা করতে পারব না।

সাহিত্য চর্চার মাধ্যম এই ‘বদল-ঝড়ের’ মুখে পড়েছে। মুদ্রণ-নির্ভর সাহিত্য চর্চার যে ধারা, তার বিকল্প মাধ্যম মুদ্রণ-সাহিত্যের ঘাড়ে বিষ-নিঃশ্বাস ফেলছে। এই বিকল্পকে (বদলকে) মেনে নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আর এই বদলে যাওয়া মাধ্যমটাই হল ‘অন-লাইন’ মাধ্যম। বদলাতে যখন হবেই, তখন আসুন-না, একটু আগে-ভাগেই বদলাই।
 
তাছাড়া, অন-লাইন মাধ্যমের কিছু সুবিধাও আছে। ১) প্রতেক পাঠক লেখা পড়ার পর নিজস্ব মতামত জানানোর স্বাধীনতা পায়, মুদ্রণ-সাহিত্যে যা সবসময় পাওয়া যায় না। এতে পাঠক-লেখক কাছাকাছি আসতে পারেন দ্রুত এবং সহজেই। ২) পাঠকের ভৌগোলিক সীমানা সীমাহীন হয়ে যায়। ৩) পাঠক একই খরচে অনেক ম্যাগাজিন পাঠ করার সুযোগ পান। ৪) একই খরচেই তিনি জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনও মেটাতে পারেন।
 
‘বাংলা সাহিত্য’ এই অন্যান্য প্রয়োজন মেটানোর কথাটাও মাথায় রেখেছে। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি আম-বঙালির প্রয়োজনীয় সূলুক-সন্ধান দেওয়ার ব্রত নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে বাংলার সাহিত্যাকাশে। মুনাফা নয়, সাহিত্য চর্চার মুক্তাঙ্গন তৈরী করার লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা সাহিত্য’। আপনরা সাথে থাকবেন - এই আশা নিয়েই শুরু করছি আমাদের দ্বিতীয় ভাবনা...>>>

বাংলা সাহিত্য : বহুল-পঠিত লেখাগুলো পড়ুন

চলে গেলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়

‘যেতে হবে’ শুনিয়ে চলে গেলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায় পুতুল মুখোপাধ্যায়কে গান স্যালুট চলে গেলেন ‘একক কন্ঠের গণসংগীত’ শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। ভাষা দিবসের ঠিক ছ’দিন আগে, তাঁর এই চলে যাওয়া, তাঁর অনুরাগীদের জন্য গভীর বেদনার। সম্প্রতি তিনি এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শারীরিক অসুস্থতার কারণে সেখানে ভর্তি ছিলেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় কয়েক দিন ধরে তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। আজ, শনিবার সকালে, তিনি সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর শোকবার্তায় বলেন, “আধুনিক বাংলা গানের খ্যাতনামা শিল্পী, গীতিকার প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে আমি শোকাহত।” তিনি আরও বলেন, “যতদিন বাংলা গান থাকবে, ততদিন ‘আমি বাংলায় গান গাই’, বাঙালির মুখে মুখে ফিরবে।” ১৯৪২ সালে বর্তমান বাংলাদেশের বরিশাল জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। দেশভাগের পর পিতার সঙ্গে চলে আসেন এদেশে। এরপর তাঁর পিতা প্রভাতচন্দ্র একটি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা শুরু করেন। গান্ধীহত্যার পর এই মাদ্রাসায় আয়োজিত একটি শোকসভায় বাবার পরামর্শে তিনি প্রথম ‘পাবলি...

চলে গেলেন কবিতা পাক্ষিক এর পুরোধা পুরুষ প্রভাত চৌধুরী

প্রভাত চৌধুরী। অধুনান্তিক কবিতা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধাপুরুষ এবং কবিতা পাক্ষিকের প্রাণপুরুষ। - লিখেছেন আলী হোসেন। বিশ শতকের ষাটের দশকে শুরু। শেষ করলেন একুশ শতকের দ্বিতীয় দশকে। কবি প্রভাত চৌধুরী লিখেছিলেন, 'আমি মূলত পক্ষাঘাতগ্রস্ত অথর্ব সভ্যতার জারজ সন্তান'। কী বোঝাতে  চেয়েছিলেন তিনি? গবেষকরা নিশ্চয়ই তা অনুসন্ধানে বসবেন। প্রভাত চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৪ সালের ১৬ জুন বাঁকুড়া জেলায়। পরে কর্মসূত্রে আসেন কলকাতার ভবানীপুরে, হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে। তবে কবিতা নিয়ে তার আলাদা বাসরঘর গড়ে উঠেছিল পটলডাঙ্গা স্ট্রিটে। 'কৃত্তিবাস' পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর কবিতা। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘শুধু প্রেমিকার জন্য'। কবিতা নিয়েই ছিল তার দিনযাপন এবং নিশিযাপন। তবে শুধু কবিতার জন্যে নয়, সমগ্র বাংলা সাহিত্যের জন্যেও নিবেদিত ছিল তাঁর মনপ্রাণ। আশির দশকে সাময়িকভাবে জীবন নদীর ভাটার টানে নিজেকে গুটিয়ে রাখলেও নয়ের দশকে শুরু হয় নতুন উদ্যমে পথ চলা। এই সময়ই শুরু করেন (১৯৯৩ সাল থেকে) পত্রিকা ‘কবিতা পাক্ষিক’ প্রকাশ ও প্রচার। এরপর এই পত্রিকাই ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে বাংলার নতুনধারার তরুণ কবিদে...

পশ্চিবঙ্গে কবিতা উৎসব ২০২৩, উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু

পশ্চিবঙ্গের বৃহত্তম কবিতা উৎসব ২০২৩ উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু ফারুক আহমেদ বুধবার রবীন্দ্র সদন একতারা মঞ্চে, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অন্তর্গত কবিতা আকাদেমির আয়োজনে ৭ম কবিতা উৎসব ২০২৩-এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান দাগ কেটেছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবের শুভ উদ্বোধন করলেন উচ্চশিক্ষা এবং বিদ্যালয় শিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির সভাপতি শ্রী ব্রাত্য বসু, উপস্থিত ছিলেন সভামুখ্য সুবোধ সরকার, মাননীয় সভাপতি, পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমি, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, আলাপন বন্দ্যেপাধ্যায়, ব্রততী বন্দ্যেপাধ্যায়, প্রণতি ঠাকুর, কৌশিক বসাক প্রমুখ। রবীন্দ্রসদন, শিশির মঞ্চ, বাংলা আকাদেমি সভাগৃহ, জীবনানন্দ সভাঘর, অবনীন্দ্র সভাঘর, নন্দন-৩, চারুকলা পর্ষদ সংলগ্ন প্রাঙ্গণ ও একতারা মুক্তমঞ্চে উৎসব শুরু হয়েছে। ৩ মে থেকে চলবে ৬ মে ২০২৩ পর্যন্ত। ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবে দ্বিতীয় দিনেই শিশির মঞ্চে কবিতা পাঠ করলেন কবি ও উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদ সহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট কবি। ...
বাংলা সাহিত্য :  অনলাইন  ম্যাগাজিন, গ্রাহক হওয়ার নিয়ম
বাংলা সাহিত্য : গ্রাহক হওয়ার নিয়ম

🙏সবিনয় আবেদন

সুধী পাঠক ও লেখকবন্ধু,

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন যেহেতু কোন বিজ্ঞাপন গ্রহণ করে না, সেহেতু ম্যাগাজিন পরিচালনার সমস্ত খরচ ম্যাগাজিন কতৃপক্ষকেই বহন করতে হয়। বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে এই ভার বহন করা দুরহ হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের পত্রিকার গ্রহক হওয়ার অনুরোধ করছি। 

গ্রাহক মুল্য বছরে ১০০ (এক শত) টাকা মাত্র।

নিচের ব্যাংক একাউন্টে গ্রাহক চাঁদা প্রদান করে Transaction ID ইমেল করে পাঠালেই আপনি গ্রাহক হয়ে যাবেন।

আপনারা চাইলে আমাদের আর্থিকভাবে সহায়তাও করতে পারেন।

👩 গ্রাহক চাঁদা (১০০ টাকা), অথবা সহায়তা (সর্বনিম্ন 10 টাকা) পাঠাতে নিচের QR CODE SCAN করুন।

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিনের গ্রাহক চাঁদা পাঠানোর QR CODE
গ্রাহক চাঁদা অথবা সহায়তা পাঠানোর QR CODE
এছাড়া
NET BANKING করেও গ্রাহক চাঁদা পাঠাতে পারেন।
অর্থ পাঠানোর একাউন্টসের বিবরণ :
1) Account Holder's Name : K. N. Mondal
2) Bank Name : Bank Of Baroda
3) Account No. 2759-0100-0151-24
4) IFS CODE : BARB0BRAPUR (Fifth Character is ZERO)
অর্থ পাঠালে অবশ্যই ইমেল করে ট্রাঞ্জাকশন আইডি (Transaction ID) পাঠাতে ভুলবেন না।
আপনার পাঠানো অর্থের অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার করা হবে।
আমাদের EMAIL ID : editorbsali@gmail.com