সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

আপনার লেখা আরও ভালো করতে পারবেনকীভাবে? পড়ুন এখানে👇

কিছু কলা-কৌশল রপ্ত করতে পারলে আপনার লেখা হয়ে উঠতে পারে আরও আকর্ষণীয়।
লেখালেখি। এই কাজটা হয়তো আপনাকে প্রতিদিনই করতে হয়। কিন্তু আপনি কি চান আপনার লেখা যেন আর দশজনের থেকে আলাদা করে চেনা যায়?
ভালো লেখক হওয়ার কলাকৌশল মানলেই যে আপনি পুরস্কার জয়ী সাহিত্যিক বনে যাবেন তা নয়। কিন্তু আপনি যদি একজন ভালো লেখক হতে চান, পেশাদারদের কিছু পরামর্শ মেনে চলা ভালো।
লেইন গ্রিন একজন 'ভাষা গুরু।' নামকরা সাময়িকী দ্য ইকনোমিস্টের সাবেক আর্টস এডিটর এবং কলামিস্ট। ভালো লেখার জন্য তার সাতটি পরামর্শ:
১. শুরুতেই মনোযোগ কাড়ুন
ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionএমনভাবে শুরু করুন, যাতে পাঠকের মনোযোগ কেড়ে নিতে পারেন।
যে বিষয়টি আপনি যুক্তি দিয়ে তুলে ধরতে চাইছেন বা যে গল্পটি আপনি বলতে চাইছেন, সেটি ভুলে যান। শুরু করুন এমন কোন একটা বিষয় বা উদাহারণ দিয়ে, যাতে আপনি আপনি পাঠকের মনোযোগটা প্রথমেই কেড়ে নিতে পারেন।
গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মারকোয়েযের 'ওয়ান হানড্রেড ইয়ার্স অব সলিচিউডে'র শুরুর লাইনটার কথাই মনে করা যাক।
"বহু বছর পরে, যখন সে ফায়ারিং স্কোয়াডের মুখোমুখি হলো......
কে ফায়ারিং স্কোয়াডের মুখে? কেন? একটা লেখার শুরুতেই পাঠকের মনোযোগ কেড়ে নেয়ার জন্য এর চেয়ে শক্তিশালী লাইন আর কী হতে পারে?
২. ছোট ছোট বাক্যে লিখুন

ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionছোট ছোট বাক্যে লিখুন।
ছোট বাক্যে লেখার মানে এই নয় যে আপনি আপনার লেখার গুরুত্ব কমিয়ে ফেলছেন। 'সহজ কথা যায় না লেখা সহজে।' কিন্তু সহজ ছোট বাক্যে লেখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এটা কেবল স্টাইলের ব্যাপার নয়, মানুষের স্মৃতি আসলে কিভাবে কাজ করে, তার সম্পর্ক আছে এর সঙ্গে।
একটি দীর্ঘ বাক্য বোঝা এবং মনে রাখার জন্য কিন্তু যথেষ্ট মনোযোগ দেয়ার দরকার হবে। এটা বেশ কঠিন।
ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionভালো লেখায় থাকে একটা ছন্দ।
পাঠককে কোন লেখার ব্যাকরণ বুঝে পাঠোদ্ধারের জন্য এত বেশি চেষ্টার মধ্যে না ফেলাটাই উচিৎ। লেখক হিসেবে আপনার চেষ্টা হবে বরং আপনি যা বলতে চান সেটার দিকেই তার মনোযোগ আকর্ষণ করা।
৩. একই সঙ্গে দীর্ঘ বাক্যও ব্যবহার করুন
সেই প্রবাদটা নিশ্চয়ই মনে আছে। কোন কিছুই বেশি করা ঠিক নয়। সব কিছুতেই মাত্রা মেনে চলা ভালো।
কাজেই আপনার লেখার বেশিরভাগ বাক্য ছোট হওয়া ভালো, কিন্তু পুরো লেখাটাই যদি কেবল ছোট বাক্যে লেখেন, সেটি পড়তে খুব একঘেঁয়ে হয়ে উঠতে পারে। সেটা নিশ্চয়ই আপনি চান না।
ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionশব্দে ফুটিয়ে তুলুন গন্ধ, স্বাদ, স্পর্শ
৪. সুনির্দিষ্ট শব্দ ব্যবহার করুন
ছোট বাক্যে লেখা ছাড়াও কোন শব্দ ব্যবহার করছেন সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যেসব বিষয় আপনি ইন্দ্রিয় দিয়ে অনুভব করেন- যেমন কোন গন্ধ, স্বাদ বা আপনার পা দিয়ে স্পর্শ করছেন এমন কিছু, সেসবের বর্ণনার ক্ষেত্রে একেবারে সুনির্দিষ্ট শব্দ চয়ন খুবই দরকার। পাঠকের মনে যেন আপনি সঠিক ছবিটি ফুটিয়ে তুলতে পারেন।
যে দৃশ্যকল্প আপনি তৈরি করতে চান, এবং যে ভাষায় আপনি সেটি করতে চান, তারা যেন পরস্পরের উপযোগী হয়। যাতে আপনার বক্তব্য সুস্পষ্ট এবং স্মরণীয় হয়ে উঠে।
ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionবেছে বেছে শব্দ ব্যবহার করুন।
৫. বিমূর্ত শব্দ ব্যবহার পরিহার করুন
এগুলো আসলে প্রাণহীন ভুতুড়ে শব্দ। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, গবেষক, রাজনীতিক, আমলারা এ জাতীয় গুরুগম্ভীর ভারিক্কি শব্দ প্রচুর ব্যবহার করেন। তাদের আড়ষ্ট গদ্য এসব শব্দে ভারাক্রান্ত থাকে। সহজে কল্পনা করা যায় এমন কোন কিছু বা শব্দ দিয়ে দিয়ে আপনার লেখার বিষয়টি ফুটিয়ে তুলুন।
ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionনিজের লেখা নিজেকে পড়ে শোনান।
৬. নিজের লেখা নিজেকে পড়ে শোনান
লেখা শেষ করার পর সেটি সম্পাদনা-পুনর্লিখন যেমন জরুরী, তেমনি জরুরী সেটি নিজেই নিজেকে পড়ে শোনানো। এই কাজটি করলে দেখতে পাবেন আপনার লেখায় কোথায় অসঙ্গতি আছে, কোথায় পরিমার্জন দরকার। কোথায় লেখাটির ছন্দপতন ঘটেছে সেটিও আপনার নজরে আসবে।
ছবির কপিরাইটGETTY IMAGESImage captionলেখার শেষ যেন পাঠকের মনে গেঁথে থাকে দীর্ঘক্ষণ
৭. সমাপ্তি টানবেন যেভাবে
লেখার সমাপ্তি টানুন এমন কোন শব্দ বা বাক্যে, যাতে সেটা পাঠকের মনে একটা শক্ত ছাপ রাখতে পারে। আপনার লেখার এই শেষ শব্দগুলোই হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই সেই শব্দগুলো খুব ভেবে-চিন্তে ব্যবহার করুন।
সূত্র : বিবিসি

মন্তব্যসমূহ

লেখা পাঠাতে চান? লেখা পাঠানোর নিয়ম জানতে ক্লিক করুন নিচের 'লেখা পাঠান' ট্যাবে

==========🔰 প্রধান সম্পাদকের কথা 🔰==========


আলী হোসেন
===================
প্রধান সম্পাদক,
বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন,
সমাজ বদলাবে - এটাই চিরন্তন। মানব সভ্যতার সূচনা থেকেই শুরু হয়েছে এই বদলে যাওয়ার যাত্রা। সেই যাত্রা মানুষ থামায় নি, থামবেও না। কিন্তু বদলে যাওয়ার গতি এতটাই বেগবান হয়েছে যে, একে আর ‘ধীর গতি’ বা বাতাসের ‘মৃদুমন্দ’ গতির সাথে তুলনা করা যাচ্ছে না। বিগত তিন দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে মানব সভ্যতা যে বেগে বিকশিত হচ্ছে তার তুলনা ইতিহাসে নেই। আর একারণেই এই বদলে যাওয়াকে আমরা কোন মতেই উপেক্ষা করতে পারব না।

সাহিত্য চর্চার মাধ্যম এই ‘বদল-ঝড়ের’ মুখে পড়েছে। মুদ্রণ-নির্ভর সাহিত্য চর্চার যে ধারা, তার বিকল্প মাধ্যম মুদ্রণ-সাহিত্যের ঘাড়ে বিষ-নিঃশ্বাস ফেলছে। এই বিকল্পকে (বদলকে) মেনে নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আর এই বদলে যাওয়া মাধ্যমটাই হল ‘অন-লাইন’ মাধ্যম। বদলাতে যখন হবেই, তখন আসুন-না, একটু আগে-ভাগেই বদলাই।
 
তাছাড়া, অন-লাইন মাধ্যমের কিছু সুবিধাও আছে। ১) প্রতেক পাঠক লেখা পড়ার পর নিজস্ব মতামত জানানোর স্বাধীনতা পায়, মুদ্রণ-সাহিত্যে যা সবসময় পাওয়া যায় না। এতে পাঠক-লেখক কাছাকাছি আসতে পারেন দ্রুত এবং সহজেই। ২) পাঠকের ভৌগোলিক সীমানা সীমাহীন হয়ে যায়। ৩) পাঠক একই খরচে অনেক ম্যাগাজিন পাঠ করার সুযোগ পান। ৪) একই খরচেই তিনি জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনও মেটাতে পারেন।
 
‘বাংলা সাহিত্য’ এই অন্যান্য প্রয়োজন মেটানোর কথাটাও মাথায় রেখেছে। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি আম-বঙালির প্রয়োজনীয় সূলুক-সন্ধান দেওয়ার ব্রত নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে বাংলার সাহিত্যাকাশে। মুনাফা নয়, সাহিত্য চর্চার মুক্তাঙ্গন তৈরী করার লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা সাহিত্য’। আপনরা সাথে থাকবেন - এই আশা নিয়েই শুরু করছি আমাদের দ্বিতীয় ভাবনা...>>>

বাংলা সাহিত্য : বহুল-পঠিত লেখাগুলো পড়ুন

চলে গেলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়

‘যেতে হবে’ শুনিয়ে চলে গেলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায় পুতুল মুখোপাধ্যায়কে গান স্যালুট চলে গেলেন ‘একক কন্ঠের গণসংগীত’ শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। ভাষা দিবসের ঠিক ছ’দিন আগে, তাঁর এই চলে যাওয়া, তাঁর অনুরাগীদের জন্য গভীর বেদনার। সম্প্রতি তিনি এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শারীরিক অসুস্থতার কারণে সেখানে ভর্তি ছিলেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় কয়েক দিন ধরে তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। আজ, শনিবার সকালে, তিনি সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর শোকবার্তায় বলেন, “আধুনিক বাংলা গানের খ্যাতনামা শিল্পী, গীতিকার প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে আমি শোকাহত।” তিনি আরও বলেন, “যতদিন বাংলা গান থাকবে, ততদিন ‘আমি বাংলায় গান গাই’, বাঙালির মুখে মুখে ফিরবে।” ১৯৪২ সালে বর্তমান বাংলাদেশের বরিশাল জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। দেশভাগের পর পিতার সঙ্গে চলে আসেন এদেশে। এরপর তাঁর পিতা প্রভাতচন্দ্র একটি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা শুরু করেন। গান্ধীহত্যার পর এই মাদ্রাসায় আয়োজিত একটি শোকসভায় বাবার পরামর্শে তিনি প্রথম ‘পাবলি...

চলে গেলেন কবিতা পাক্ষিক এর পুরোধা পুরুষ প্রভাত চৌধুরী

প্রভাত চৌধুরী। অধুনান্তিক কবিতা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধাপুরুষ এবং কবিতা পাক্ষিকের প্রাণপুরুষ। - লিখেছেন আলী হোসেন। বিশ শতকের ষাটের দশকে শুরু। শেষ করলেন একুশ শতকের দ্বিতীয় দশকে। কবি প্রভাত চৌধুরী লিখেছিলেন, 'আমি মূলত পক্ষাঘাতগ্রস্ত অথর্ব সভ্যতার জারজ সন্তান'। কী বোঝাতে  চেয়েছিলেন তিনি? গবেষকরা নিশ্চয়ই তা অনুসন্ধানে বসবেন। প্রভাত চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৪ সালের ১৬ জুন বাঁকুড়া জেলায়। পরে কর্মসূত্রে আসেন কলকাতার ভবানীপুরে, হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে। তবে কবিতা নিয়ে তার আলাদা বাসরঘর গড়ে উঠেছিল পটলডাঙ্গা স্ট্রিটে। 'কৃত্তিবাস' পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর কবিতা। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘শুধু প্রেমিকার জন্য'। কবিতা নিয়েই ছিল তার দিনযাপন এবং নিশিযাপন। তবে শুধু কবিতার জন্যে নয়, সমগ্র বাংলা সাহিত্যের জন্যেও নিবেদিত ছিল তাঁর মনপ্রাণ। আশির দশকে সাময়িকভাবে জীবন নদীর ভাটার টানে নিজেকে গুটিয়ে রাখলেও নয়ের দশকে শুরু হয় নতুন উদ্যমে পথ চলা। এই সময়ই শুরু করেন (১৯৯৩ সাল থেকে) পত্রিকা ‘কবিতা পাক্ষিক’ প্রকাশ ও প্রচার। এরপর এই পত্রিকাই ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে বাংলার নতুনধারার তরুণ কবিদে...

পশ্চিবঙ্গে কবিতা উৎসব ২০২৩, উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু

পশ্চিবঙ্গের বৃহত্তম কবিতা উৎসব ২০২৩ উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু ফারুক আহমেদ বুধবার রবীন্দ্র সদন একতারা মঞ্চে, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অন্তর্গত কবিতা আকাদেমির আয়োজনে ৭ম কবিতা উৎসব ২০২৩-এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান দাগ কেটেছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবের শুভ উদ্বোধন করলেন উচ্চশিক্ষা এবং বিদ্যালয় শিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির সভাপতি শ্রী ব্রাত্য বসু, উপস্থিত ছিলেন সভামুখ্য সুবোধ সরকার, মাননীয় সভাপতি, পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমি, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, আলাপন বন্দ্যেপাধ্যায়, ব্রততী বন্দ্যেপাধ্যায়, প্রণতি ঠাকুর, কৌশিক বসাক প্রমুখ। রবীন্দ্রসদন, শিশির মঞ্চ, বাংলা আকাদেমি সভাগৃহ, জীবনানন্দ সভাঘর, অবনীন্দ্র সভাঘর, নন্দন-৩, চারুকলা পর্ষদ সংলগ্ন প্রাঙ্গণ ও একতারা মুক্তমঞ্চে উৎসব শুরু হয়েছে। ৩ মে থেকে চলবে ৬ মে ২০২৩ পর্যন্ত। ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবে দ্বিতীয় দিনেই শিশির মঞ্চে কবিতা পাঠ করলেন কবি ও উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদ সহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট কবি। ...
বাংলা সাহিত্য :  অনলাইন  ম্যাগাজিন, গ্রাহক হওয়ার নিয়ম
বাংলা সাহিত্য : গ্রাহক হওয়ার নিয়ম

🙏সবিনয় আবেদন

সুধী পাঠক ও লেখকবন্ধু,

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন যেহেতু কোন বিজ্ঞাপন গ্রহণ করে না, সেহেতু ম্যাগাজিন পরিচালনার সমস্ত খরচ ম্যাগাজিন কতৃপক্ষকেই বহন করতে হয়। বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে এই ভার বহন করা দুরহ হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের পত্রিকার গ্রহক হওয়ার অনুরোধ করছি। 

গ্রাহক মুল্য বছরে ১০০ (এক শত) টাকা মাত্র।

নিচের ব্যাংক একাউন্টে গ্রাহক চাঁদা প্রদান করে Transaction ID ইমেল করে পাঠালেই আপনি গ্রাহক হয়ে যাবেন।

আপনারা চাইলে আমাদের আর্থিকভাবে সহায়তাও করতে পারেন।

👩 গ্রাহক চাঁদা (১০০ টাকা), অথবা সহায়তা (সর্বনিম্ন 10 টাকা) পাঠাতে নিচের QR CODE SCAN করুন।

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিনের গ্রাহক চাঁদা পাঠানোর QR CODE
গ্রাহক চাঁদা অথবা সহায়তা পাঠানোর QR CODE
এছাড়া
NET BANKING করেও গ্রাহক চাঁদা পাঠাতে পারেন।
অর্থ পাঠানোর একাউন্টসের বিবরণ :
1) Account Holder's Name : K. N. Mondal
2) Bank Name : Bank Of Baroda
3) Account No. 2759-0100-0151-24
4) IFS CODE : BARB0BRAPUR (Fifth Character is ZERO)
অর্থ পাঠালে অবশ্যই ইমেল করে ট্রাঞ্জাকশন আইডি (Transaction ID) পাঠাতে ভুলবেন না।
আপনার পাঠানো অর্থের অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার করা হবে।
আমাদের EMAIL ID : editorbsali@gmail.com