সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা - ২০২৪

সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা - ২০২৪

Literary Festival and Little Magazine Fair - 2024, সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা, লিটল ম্যাগাজিন মেলা ২০২৪
সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা - ২০২৪
মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমিতে। রবীন্দ্রসদন-নন্দন-বাংলা আকাদেমি প্রাঙ্গণে ১০ থেকে ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ পাঁচদিন ব্যাপী সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা-র আয়োজন করা হয়েছে।

১০ জানুয়ারি ২০২৪ সন্ধ্যা ৫টায় রবীন্দ্রসদন, নন্দন, বাংলা আকাদেমি প্রাঙ্গণে একতারা মুক্তমঞ্চে সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা যুগ্মভাবে উদ্বোধন করলেন কথাকার ঝড়েশ্বর চট্টোপাধ্যায় ও কবি প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্দ্রনীল সেন, মাননীয় রাষ্ট্রমন্ত্রী, তথ্য ও সংস্কৃতি এবং কারিগরি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন দপ্তর, পশ্চিমবঙ্গ সরকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। ব্রাত্য বসু, সভামুখ্য, সভাপতি, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, মাননীয় মন্ত্রী, বিদ্যালয় শিক্ষা ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমির সভাপতি ও বিশিষ্ট কবি সুবোধ সরকার। এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির সচিব, বাসুদেব ঘোষ সহ সদস্যগণের সঙ্গে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন।

১১ জানুয়ারি সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলায় পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি সভাগৃহে কবিতা পাঠ করলেন কবি ও উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদ। এদিন অন্য কবিদের মধ্যে কবিতা পাঠ করলেন কবি সপ্তর্ষি বণিক, শাশ্বত গঙ্গোপাধ্যায়, বিপ্লব চৌধুরী, রঞ্জনা রায়, অনির্বাণ মুখোপাধ্যায়, মৃণালিনী মৃণাল, কথা সমন্বয়ে ছিলেন কবি অরুণাংশু ভট্টাচার্য।

সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা উপলক্ষে ৬১২ জন কবি কবিতা পাঠ করবেন। ১৪৪ জন গদ্যকার 'গল্পের জন্মকথা' বিষয়ক আলোচনায় অংশ নেবেন। মেলা চলাকালীন ১০টি আলোচনাসভা ও সাহিত্যের আড্ডার আয়োজন করা হয়েছে। এই আলোচনাসভা ও আড্ডায় বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিক-সম্পাদকরা অংশ নেবেন। উৎসব চলাকালীন চারদিনে ৮ জন নবীন-প্রবীণ বিশিষ্ট গল্পকারের একটি করে গল্প পাঠ করবেন ৮ জন বিশিষ্ট বাচিকশিল্পী। সব মিলিয়ে এই সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা উপলক্ষে প্রায় আট শতাধিক কবি-সাহিত্যিক-লেখক অংশগ্রহণ করবেন।
এবছর এই উৎসবে পশ্চিমবঙ্গের দূরবর্তী জেলা বিশেষত উত্তরবঙ্গ ও জঙ্গলমহলের দলিত, আদিবাসী কবি-গল্পকার সহ বহু কবি-সাহিত্যিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্পণ করা হল আকাদেমি প্রবর্তিত ১২টি স্মারক সম্মান-- অনিতা-সুনীলকুমার বসু স্মারক সম্মান: দীপান্বিতা সরকার, আলপনা আচার্য স্মারক সম্মান: সৌম্য দাশগুপ্ত,  মনোজমোহন বসু স্মারক সম্মান: প্রণবেশ মাইতি, লীলা রায় স্মারক সম্মান: স্বাগতা দাশগুপ্ত, শক্তি চট্টোপাধ্যায় স্মারক সম্মান: জগন্নাথদেব মণ্ডল, শান্তি সাহা স্মারক সম্মান: অভিজিৎ তরফদার, তাপসী বসু স্মারক সম্মান: অশোককুমার রায়, সুপ্রভা মজুমদার স্মারক সম্মান: অধীর বিশ্বাস, বিভা চট্টোপাধ্যায় স্মারক সম্মান: অমিতাভ মণ্ডল, সোমেন চন্দ স্মারক সম্মান: সাদিক হোসেন, বাংলা আকাদেমি-মধুপর্ণী স্মারক সম্মান: দেবব্রত চাকী (সম্পাদক: উত্তর প্রসঙ্গ), এবং লিটল ম্যাগাজিন সম্মান: দাহপত্র পত্রিকা (সম্পাদক: কমলকুমার দত্ত) ও কবিসম্মেলন পত্রিকা (সম্পাদক শ্যামলকান্তি দাশ, শংকর চক্রবর্তী)।

এবারে সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা ২০২৪ উপলক্ষে শীর্ষপংক্তি হয়েছে সুকুমার রায়ের কবিতার লাইন 'আয় বেয়াড়া সৃষ্টিছাড়া নিয়মহারা হিসাবহীন'।

সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা ২০২৪ উপলক্ষে 'নবস্পন্দন গ্রন্থমালা' সিরিজে দু'জন তরুণ কথাকার শুভ্রদীপ চৌধুরী ও পাতাউর রহমান এবং দু'জন তরুণ কবি নীলাদ্রি দেব ও রাজীব ঘোষাল-এর লেখা নিয়ে চারটি এক ফর্মার পুস্তিকা প্রকাশ করা হচ্ছে।

এই সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা উপলক্ষে সাহিত্য অকাদেমি, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ, রাজ্য পুস্তক পর্ষৎ , পশ্চিমবঙ্গ শিশু অধিকার সুরক্ষা আয়োগ, কলকাতা পৌরসংস্থা, পশ্চিমবঙ্গ দলিত সাহিত্য আকাদেমি, উদ্বোধন, পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড, বঙ্কিম ভবন, ইনস্টিটিউট অফ ল্যাঙ্গুয়েজ স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ প্রভৃতি কয়েকটি সংস্থার বিশেষ স্টল থাকছে।

এবারে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১২৫তম জন্মবর্ষে তাঁর স্মরণে একটি বিশেষ স্মারকগ্রন্থ 'তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: ফিরে দেখা' প্রকাশ করা হচ্ছে। বিভিন্ন সাময়িকপত্র থেকে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় বিষয়ক লেখাগুলি সংকলন এবং সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেছেন শোভন তরফদার মহাশয়।

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১২৫তম জন্মবর্ষ উপলক্ষে তাঁর স্মরণে গগনেন্দ্র প্রদর্শশালায় একটি বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হচ্ছে। গবেষণা, সংকলন ও শিল্পকলার দায়িত্বপালন করেছেন বিশিষ্ট গদ্যকার শোভন তরফদার।

অন্যান্যবারের মতো এই সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলা উপলক্ষে একতারা মুক্তমঞ্চ, বাংলা আকাদেমি সভাঘর, জীবনানন্দ সভাঘর ও অবনীন্দ্র সভাঘরে কবিতা ও গল্প পাঠ সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান চলবে। এছাড়া প্রতিদিনই একতারা মুক্তমঞ্চ ও চারুকলা পর্ষদ প্রাঙ্গণের মুক্তমঞ্চে সন্ধেবেলায় লোকগানের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে।

সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজিন মেলার উদ্বোধন মঞ্চে আকাদেমির নিম্নলিখিত বইগুলি প্রকাশিত হবে। ১. বিবেকানন্দ ও সমকালীন ভারতবর্ষ ৩য়-৭ম খণ্ড। ২. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর অনূদিত মহাভারত ৩. ক্ষিতিমোহন সেন প্রণীত চিন্ময়বঙ্গ। ৪. প্রণতি মুখোপাধ্যায় প্রণীত পিয়ারসন ও রবীন্দ্রনাথ।

এছাড়া এই মেলায় পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে মোট ৪৬০টি ক্ষুদ্র পত্র-পত্রিকা অংশগ্রহণ করেছে।

মন্তব্যসমূহ

লেখা পাঠাতে চান? লেখা পাঠানোর নিয়ম জানতে ক্লিক করুন নিচের 'লেখা পাঠান' ট্যাবে

==========🔰 প্রধান সম্পাদকের কথা 🔰==========


আলী হোসেন
===================
প্রধান সম্পাদক,
বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন,
সমাজ বদলাবে - এটাই চিরন্তন। মানব সভ্যতার সূচনা থেকেই শুরু হয়েছে এই বদলে যাওয়ার যাত্রা। সেই যাত্রা মানুষ থামায় নি, থামবেও না। কিন্তু বদলে যাওয়ার গতি এতটাই বেগবান হয়েছে যে, একে আর ‘ধীর গতি’ বা বাতাসের ‘মৃদুমন্দ’ গতির সাথে তুলনা করা যাচ্ছে না। বিগত তিন দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে মানব সভ্যতা যে বেগে বিকশিত হচ্ছে তার তুলনা ইতিহাসে নেই। আর একারণেই এই বদলে যাওয়াকে আমরা কোন মতেই উপেক্ষা করতে পারব না।

সাহিত্য চর্চার মাধ্যম এই ‘বদল-ঝড়ের’ মুখে পড়েছে। মুদ্রণ-নির্ভর সাহিত্য চর্চার যে ধারা, তার বিকল্প মাধ্যম মুদ্রণ-সাহিত্যের ঘাড়ে বিষ-নিঃশ্বাস ফেলছে। এই বিকল্পকে (বদলকে) মেনে নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আর এই বদলে যাওয়া মাধ্যমটাই হল ‘অন-লাইন’ মাধ্যম। বদলাতে যখন হবেই, তখন আসুন-না, একটু আগে-ভাগেই বদলাই।
 
তাছাড়া, অন-লাইন মাধ্যমের কিছু সুবিধাও আছে। ১) প্রতেক পাঠক লেখা পড়ার পর নিজস্ব মতামত জানানোর স্বাধীনতা পায়, মুদ্রণ-সাহিত্যে যা সবসময় পাওয়া যায় না। এতে পাঠক-লেখক কাছাকাছি আসতে পারেন দ্রুত এবং সহজেই। ২) পাঠকের ভৌগোলিক সীমানা সীমাহীন হয়ে যায়। ৩) পাঠক একই খরচে অনেক ম্যাগাজিন পাঠ করার সুযোগ পান। ৪) একই খরচেই তিনি জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনও মেটাতে পারেন।
 
‘বাংলা সাহিত্য’ এই অন্যান্য প্রয়োজন মেটানোর কথাটাও মাথায় রেখেছে। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি আম-বঙালির প্রয়োজনীয় সূলুক-সন্ধান দেওয়ার ব্রত নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে বাংলার সাহিত্যাকাশে। মুনাফা নয়, সাহিত্য চর্চার মুক্তাঙ্গন তৈরী করার লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা সাহিত্য’। আপনরা সাথে থাকবেন - এই আশা নিয়েই শুরু করছি আমাদের দ্বিতীয় ভাবনা...>>>

বাংলা সাহিত্য : বহুল-পঠিত লেখাগুলো পড়ুন

চলে গেলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়

‘যেতে হবে’ শুনিয়ে চলে গেলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায় পুতুল মুখোপাধ্যায়কে গান স্যালুট চলে গেলেন ‘একক কন্ঠের গণসংগীত’ শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। ভাষা দিবসের ঠিক ছ’দিন আগে, তাঁর এই চলে যাওয়া, তাঁর অনুরাগীদের জন্য গভীর বেদনার। সম্প্রতি তিনি এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শারীরিক অসুস্থতার কারণে সেখানে ভর্তি ছিলেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় কয়েক দিন ধরে তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। আজ, শনিবার সকালে, তিনি সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর শোকবার্তায় বলেন, “আধুনিক বাংলা গানের খ্যাতনামা শিল্পী, গীতিকার প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে আমি শোকাহত।” তিনি আরও বলেন, “যতদিন বাংলা গান থাকবে, ততদিন ‘আমি বাংলায় গান গাই’, বাঙালির মুখে মুখে ফিরবে।” ১৯৪২ সালে বর্তমান বাংলাদেশের বরিশাল জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। দেশভাগের পর পিতার সঙ্গে চলে আসেন এদেশে। এরপর তাঁর পিতা প্রভাতচন্দ্র একটি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা শুরু করেন। গান্ধীহত্যার পর এই মাদ্রাসায় আয়োজিত একটি শোকসভায় বাবার পরামর্শে তিনি প্রথম ‘পাবলি...

চলে গেলেন কবিতা পাক্ষিক এর পুরোধা পুরুষ প্রভাত চৌধুরী

প্রভাত চৌধুরী। অধুনান্তিক কবিতা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধাপুরুষ এবং কবিতা পাক্ষিকের প্রাণপুরুষ। - লিখেছেন আলী হোসেন। বিশ শতকের ষাটের দশকে শুরু। শেষ করলেন একুশ শতকের দ্বিতীয় দশকে। কবি প্রভাত চৌধুরী লিখেছিলেন, 'আমি মূলত পক্ষাঘাতগ্রস্ত অথর্ব সভ্যতার জারজ সন্তান'। কী বোঝাতে  চেয়েছিলেন তিনি? গবেষকরা নিশ্চয়ই তা অনুসন্ধানে বসবেন। প্রভাত চৌধুরীর জন্ম ১৯৪৪ সালের ১৬ জুন বাঁকুড়া জেলায়। পরে কর্মসূত্রে আসেন কলকাতার ভবানীপুরে, হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে। তবে কবিতা নিয়ে তার আলাদা বাসরঘর গড়ে উঠেছিল পটলডাঙ্গা স্ট্রিটে। 'কৃত্তিবাস' পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর কবিতা। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘শুধু প্রেমিকার জন্য'। কবিতা নিয়েই ছিল তার দিনযাপন এবং নিশিযাপন। তবে শুধু কবিতার জন্যে নয়, সমগ্র বাংলা সাহিত্যের জন্যেও নিবেদিত ছিল তাঁর মনপ্রাণ। আশির দশকে সাময়িকভাবে জীবন নদীর ভাটার টানে নিজেকে গুটিয়ে রাখলেও নয়ের দশকে শুরু হয় নতুন উদ্যমে পথ চলা। এই সময়ই শুরু করেন (১৯৯৩ সাল থেকে) পত্রিকা ‘কবিতা পাক্ষিক’ প্রকাশ ও প্রচার। এরপর এই পত্রিকাই ধীরে ধীরে হয়ে ওঠে বাংলার নতুনধারার তরুণ কবিদে...

পশ্চিবঙ্গে কবিতা উৎসব ২০২৩, উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু

পশ্চিবঙ্গের বৃহত্তম কবিতা উৎসব ২০২৩ উদ্বোধন করলেন ব্রাত্য বসু ফারুক আহমেদ বুধবার রবীন্দ্র সদন একতারা মঞ্চে, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অন্তর্গত কবিতা আকাদেমির আয়োজনে ৭ম কবিতা উৎসব ২০২৩-এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান দাগ কেটেছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবের শুভ উদ্বোধন করলেন উচ্চশিক্ষা এবং বিদ্যালয় শিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির সভাপতি শ্রী ব্রাত্য বসু, উপস্থিত ছিলেন সভামুখ্য সুবোধ সরকার, মাননীয় সভাপতি, পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমি, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, আলাপন বন্দ্যেপাধ্যায়, ব্রততী বন্দ্যেপাধ্যায়, প্রণতি ঠাকুর, কৌশিক বসাক প্রমুখ। রবীন্দ্রসদন, শিশির মঞ্চ, বাংলা আকাদেমি সভাগৃহ, জীবনানন্দ সভাঘর, অবনীন্দ্র সভাঘর, নন্দন-৩, চারুকলা পর্ষদ সংলগ্ন প্রাঙ্গণ ও একতারা মুক্তমঞ্চে উৎসব শুরু হয়েছে। ৩ মে থেকে চলবে ৬ মে ২০২৩ পর্যন্ত। ভারতের বৃহত্তম কবিতা উৎসবে দ্বিতীয় দিনেই শিশির মঞ্চে কবিতা পাঠ করলেন কবি ও উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদ সহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট কবি। ...
বাংলা সাহিত্য :  অনলাইন  ম্যাগাজিন, গ্রাহক হওয়ার নিয়ম
বাংলা সাহিত্য : গ্রাহক হওয়ার নিয়ম

🙏সবিনয় আবেদন

সুধী পাঠক ও লেখকবন্ধু,

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন যেহেতু কোন বিজ্ঞাপন গ্রহণ করে না, সেহেতু ম্যাগাজিন পরিচালনার সমস্ত খরচ ম্যাগাজিন কতৃপক্ষকেই বহন করতে হয়। বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে এই ভার বহন করা দুরহ হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের পত্রিকার গ্রহক হওয়ার অনুরোধ করছি। 

গ্রাহক মুল্য বছরে ১০০ (এক শত) টাকা মাত্র।

নিচের ব্যাংক একাউন্টে গ্রাহক চাঁদা প্রদান করে Transaction ID ইমেল করে পাঠালেই আপনি গ্রাহক হয়ে যাবেন।

আপনারা চাইলে আমাদের আর্থিকভাবে সহায়তাও করতে পারেন।

👩 গ্রাহক চাঁদা (১০০ টাকা), অথবা সহায়তা (সর্বনিম্ন 10 টাকা) পাঠাতে নিচের QR CODE SCAN করুন।

বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিনের গ্রাহক চাঁদা পাঠানোর QR CODE
গ্রাহক চাঁদা অথবা সহায়তা পাঠানোর QR CODE
এছাড়া
NET BANKING করেও গ্রাহক চাঁদা পাঠাতে পারেন।
অর্থ পাঠানোর একাউন্টসের বিবরণ :
1) Account Holder's Name : K. N. Mondal
2) Bank Name : Bank Of Baroda
3) Account No. 2759-0100-0151-24
4) IFS CODE : BARB0BRAPUR (Fifth Character is ZERO)
অর্থ পাঠালে অবশ্যই ইমেল করে ট্রাঞ্জাকশন আইডি (Transaction ID) পাঠাতে ভুলবেন না।
আপনার পাঠানো অর্থের অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার করা হবে।
আমাদের EMAIL ID : editorbsali@gmail.com